জেড পাথর কি কেন জেড পাথরকে মানুষ এত মূল্যবান মনে করে
জেড পাথর: একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার
জেড পাথর পরিচয়:
জেডপাথর একটি রকম পাথর যা প্রায়ই সফলতার সাথে প্রযোজ্য হয়। এটি প্রাকৃতিক সম্পদ হিসাবে সম্পর্কিত হয় এবং কিছু দেশে এটি উত্পাদিত হয়। জেড পাথর মূলত সিলিকন ডায়মন্ড থেকে প্রাপ্ত হয় এবং এটি অনেক উন্নয়ন করা হয়েছে তার অন্যান্য ধরণের পাথরের সাথে তুলনা করে।
উৎপত্তি
জেড পাথরের উৎপত্তি সম্পর্কে অনেক কথা থাকে। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে এটি মুলত পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ থেকে উৎপাদিত হয়েছিল। অন্যদের মনে হয় যে এটি মুলত সিলিকন ডায়মন্ড থেকে উৎপাদিত হয়েছিল। তবে কয়েকজন মনে করেন যে জেড পাথরের উৎপত্তি একটি মিশ্রণ হয় যা ভূগর্ভে পরমাণবিক ঘটনার ফলে উৎপন্ন হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য
জেড-পাথর একটি সংবেদনশীল পাথর যা অনেক উন্নয়ন করা হয়েছে তার অন্যান্য ধরণের পাথরের সাথে তুলনা করে। এটি সংশ্লিষ্ট তাপমাত্রা এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলি উদ্ভাবন করতে পারে। জেড পাথর প্রকৃতি দ্বারা উত্পাদিত হয় এবং এর রঙ প্রায় হল সবুজ । কিন্তু কিছু জেডপাথর হয় আবার সাদা কিংবা সাদা-কালো রঙের হয়।
এছাড়াও, জেড-পাথর একটি অত্যন্ত দামি পাথর। এর সঙ্গে ঘটিত প্রক্রিয়া মানব সম্প্রদায়ের সম্পদ উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। জেড পাথর আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য পাথর যা প্রযোজ্যতা বিশ্বের বিভিন্ন অংশে রয়েছে।
জেড পাথরের মূল্য বুঝতে হলে প্রথমে, জেড পাথর কি এটা বুঝতে হবে। জেড পাথর হল একটি পাললিক শিলা। যেকোনো শিলা অনেক গুলো খনিজ পদার্থের সমন্বয়য়ে তৈরি।
রূপচর্চায় জেডপাথরঃ
জেড-পাথর মূলত মেয়েদের প্রসাধনী হিসাবে রূপ চর্চার জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে রূপ চর্চায় এর জুড়ি নাই বিশেষ করে মুখের ক্লান্তির ছাপ কমাতে অথবা মুখমণ্ডলের ত্বকের নিচে ফোলা ফোলা ভাব কমাতে বিশেষ কার্যকার।এটা প্রকৃতিতে তৈরি নেফ্রাইট ও জাডেইট নামে দুইটা খনিজ দিয়ে তৈরি। জেড পাথর প্রাচীন কাল থেকেই প্রসাধনী হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে।
অন্য ব্যবহারঃ
এটা গহনা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এত উজ্জ্বল সবুজ রং গহনাতে বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার হয়। জেড-পাথর প্রায়ই আভিজাত্যসম্পন্ন দেশগুলিতে উৎপাদিত হয়। এটি সুন্দর জুড়ে তৈরি আভুষণ, মূর্তি, কার্ফিউ, ওয়াচ, হেডস্টোন এবং অন্যান্য ব্যবহারে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও স্পেসক্রাফট, স্যাটেলাইট এবং মানবকেন্দ্রিক উপগ্রহের উন্নয়নে পাথর ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও জেড পাথর ব্যবহার করে পরিষ্কার পানি পাওয়া যায় যা কৃত্রিম পানির উদ্ভিদনে ব্যবহৃত হয়।
জেড-পাথর এর দাম দেশের এলাকার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত বাংলাদেশে জেড পাথরের দাম ১৫০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যক্তি আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী জেড পাথরের দাম স্থাপন করতে পারেন।
জেড পাথরের পার্টি পিয়েসগুলি বা বড় সাইজের পাথর দাম হলো ১০০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। ছোট পাথরের দাম সাধারণত ২৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
জেড-পাথর পরিবহন করার জন্য আপনাকে আরও খরচ করতে হতে পারে যেমন কারেন্ট চালানোর খরচ, পাথর পরিবহন করার খরচ ইত্যাদি। এছাড়াও পাথর এর দাম বাড়ানোর কারণ হল উদ্ভিদন প্রস্তুতি এবং উত্পাদন ব্যবস্থার খরচ। পাথর এর গুণমান উন্নয়ন করার কারণে প্রয়োজন হয় উন্নয়ন ও পরিচালনার বিশাল খ
জেড পাথর গুণাবলি
গুণাবলি |
বিবরণ |
---|---|
রঙ্গ | সাধারণত সাবুদানি রঙ, কিন্তু কিছু জেড পাথর হলে কালো হয় |
ভরসা | সাধারণত ত্বকস্থলীর উপর ভারী লাগে, কিন্তু কয়েকটি হালকা ও মধ্যম ভরসার জেড পাথর হতে পারে |
শক্তিশালীতা | জেড পাথর খুব শক্তিশালী এবং দুর্দান্ত উপকারিতা দেয় |
রাশি | জেড পাথর সম্পূর্ণ সংখ্যক রাশি থাকে না, পাথরের আকার এবং মাত্রার উপর ভিত্তি করে রাশি হয় |
জেডপাথর জ্যোতিষ বিদ্যায় কতটা উপকারী
জেডপাথর বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত একটি রত্ন যা জ্যোতিষ বিদ্যার ক্ষেত্রে অত্যন্ত জনপ্রিয় হওয়া । বিভিন্ন ধরনের জ্যোতিষ উপায়ে জেডপাথর ব্যবহার করা হয় যাতে এটি নির্দিষ্ট ফলাফল প্রদান করতে পারে।
জ্যোতিষ বিদ্যার দিক থেকে জেড পাথর মূলত বৃহস্পতি গ্রহ পাথর বলা হয়। বিভিন্ন জ্যোতিষ গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে যে জেড পাথর ধারণ করলে ব্যক্তির ধনসম্পদ এবং সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও জেড পাথর ব্যবহার করে জ্যোতিষ বিদ্যায় বিভিন্ন উপায়ে স্বাস্থ্য উন্নয়ন করা ও বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের কাজেও ব্যবহৃত হয়।
এছাড়াও জেডপাথর ব্যবহার করে জ্যোতিষ বিদ্যার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ শান্তি এবং স্থিরতা অর্জন করা সম্ভব ।
বিভিন্ন জ্যোতিষ বিদ্যার ক্ষেত্রে জেডপাথর ব্যবহার করা হয়, যেমন হস্তরেখা বিদ্যা ও জাদুতন্ত্রে। কিন্তু জেডপাথর ব্যবহার সবসময় সঠিক না হলেও এর ব্যবহার আমাদের শান্তি এবং স্থিরতা বাড়ানোর জন্য উপকারী হতে পারে।
যেমন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে স্থানীয় ও বিদেশী যাত্রাবহুল জীবন জীবনটি অনেক অস্থির ও অশান্তি পূর্ণ। একে আমরা সহজেই একটি জেডপাথর দিয়ে সমাধান করতে পারি। জেডপাথর কিনে এবং এর সাথে স্পর্শ করে বিশ্রাম নিলে আমরা অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাই।
রক (পাথর) হলো একটি দৃঢ় এবং স্বাভাবিকভাবে উত্পন্ন কাঠামোর পদার্থ যা খনিজের গঠিত।
রক প্রধানতঃ ৩ ধরনে পুরোনো হয়েছে –
১. পাললিল পাথরসমূহ
২. রূপান্তরিত পাথরসমূহ
৩. আগ্নেয় পাথরসমূহ
পাললিল পাথরসমূহের উদাহরণস্বরূপ –
অ) চুন
ব) শেল
স) মাটিকল
হ) কয়লাখানি
ফ) বালুগাছি, ইত্যাদি
রূপান্তরিত পাথরসমূহ শ্রেণীবিভাগ হয়েছে –
অ) স্লেট
ব) স্কিস্ট
স) জ্ঞায়মণ্ডল
হ) সঙ্গ মার্বেল
ফ) কোয়ার্টজাইট, ইত্যাদি
আগ্নেয় পাথরসমূহ শ্রেণীবিভাগ হয়েছে –
অ) গ্র্যানাইট
ব) বাসাল্ট
স) গ্যাব্রো
হ) কিম্বারলাইট
ফ) আন্ডেসাইট, ইত্যাদি
খনিজসমূহ;
খনিজসমূহ হলো প্রাকৃতিকভাবে ঘটিত ক্রিস্টালাইন রূপের রাসায়নিক যৌগ। এটির একটি নির্দিষ্ট রাসায়নিক সংজ্ঞা এবং বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকে যা অন্য খনিজসমূহ থেকে পৃথক্করণ করে। যখন পাথর সংগ্রহ একটি খনিজের সমষ্টি হয় তখন তার কোনও নির্দিষ্ট রাসায়নিক সংঘটন নেই।
খনিজসমূহ রাসায়নিক উৎস থেকে উত্পন্ন হয় এবং জীবজন্তুগত উৎস থেকে নয়। যেমন, ক্যালসাইট একটি খনিজের উদাহরণ। চুন হলো একটি খনিজের গঠিত পাথর যা ক্যালসাইট, ডোলোমাইট ইত্যাদি থেকে গঠিত।