যে সহে সে রহে
মানুষের জীবন পুষ্পশয্যা নয় জীবনের পথ কণ্টকাকীর্ণ মানুষকে পথ মাড়িয়ে জীবনের সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে হয়। জীবনে যেমন আছে বাধা-বিপত্তি তেমনি আছে নানা রকম সংকট সকল প্রতিবন্ধকতা জয় করে মানুষকে জীবনে প্রতিষ্ঠিত অর্জন করতে হয়। এজন্য যে মহৎ গুন প্রয়োজন তাহলো সহ্যগুণ সহনশীলতা সহনশীলতা। মনুষ্য জীবনের অন্যতম সাম্যনীতি মানুষকে উপলদ্ধি মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়। পরস্পরকে বুঝতে হলে সহনশীলতার চর্চা আবশ্যক। সহনশীলতা মানুষকে সঠিক পথ নির্দেশনা দিতে পারে। ইতিহাস আলোচনা করলে দেখা যায় তাদের জীবন ধৈর্য সহনশীলতা পরিপূর্ণ তারা মানুষের মধ্যে যেটুকু মন্দ তা উপেক্ষা করে এর মধ্য দিয়ে যা ভালো আছে। মহানবীর জীবন আলো সহনশীলতার এক অনন্য দলিল অসীম ধৈর্য ও অপার করুণার প্রবৃত্তি. পরতন্ত্র মানুষকে কল্যাণের পথে টেনে আনে এসব ধৈর্যশীল প্রেমময় মানবজাতির মুক্তির দূত ক্ষমা স্নেহ ধৈর্য মহৎ গুণের বিকাশ ঘটিয়ে ব্যক্তি জীবন ধন্য করা সম্ভব।