হতাশ হওয়া যাবে না হতাশ মানুষ কখনো সফলতা পায় না
আজকে একটি কথাই বলবো সবাইকে, জীবনে যখনই কোনো কাজ করতে চাও তখন দেখবে যে তোমার সামনে হাজার রকমের বাধা চলে আসে সেই সমস্ত বাধাগুলোকে অতিক্রম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ যেকোন কাজ শুরু করাটাই গুরুত্বপূর্ণ আমরা হতাশ , অনেক সময় কাজের শুরু করতে পারি না কিন্তু যদি কোনো কাজ শুরু করি একবার তাহলে কিন্তু এটা থেমে থাকে না চলতেই থাকে এবং কাজের একটা সমাধান চলে আসে।
যে কোন কাজ শুরু করার জন্য- যেমন বিদেশে যাইতে চাও- তোমাকে বিদেশের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে এবং তোমরা ঐ সব বিশ্ব বিদ্যালয়ের অফিসারদের সাথে অথবা প্রফেসর দের সাথে কানেক্টেড হওয়ার চেষ্টা করবে এভাবে দেখবে যে তোমাদের অভিজ্ঞতা বাড়বে এবং সহজেই তোমরা সেই কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারবেন.
উচ্চশিক্ষার জন্য যেটা সব থেকে বেশি প্রয়োজন সেটা হল একজন প্রফেসর ম্যানেজ করা আর এটা অবশ্যই তোমার নিজস্ব যে সেক্টর এবং যে আধুনিক গবেষণা করতে চাও সেই গবেষণা বিষয়ে লেগে থাকা।।
তুমি দেখবে যে তোমার প্রফেসর বলতে থাকবে তোমার কাজের রিসার্চ গুলো আমাকে পাঠাও মেইল করো তুমি তাদেরকে পাঠিয়ে দিলে এবং সে বলল যে ঠিক আছে তুমি আমার সাথে কাজ করতে চাইলে প্রপোজাল রেডি করো অথবা কোন কাজ করতে চাও তোমার জীবন বৃত্তান্ত এবং অন্যান্য কাগজপত্র আমাকে পাঠাও.
জাপানের ক্ষেত্রে হতাশ হওয়ার চিত্র
দেখা যায় ইউনিভার্সিটি তে কোন ধরনের প্রোগ্রাম গুলো এখন চলমান সেখানে কিন্তু তোমাকে লিঙ্ক দিলে এপ্লাই করতে পারবে।
হতাশ হওয়া যাবে না মানুষ কখনো সফলতা আসে না বা পায় না যেকোনো বিষয় নিয়ে তোমাকে লেগে থাকতে হবে কাজ করে যেতে হবে এবং একটা নির্দিষ্ট সময় তোমাকে ম্যানেজ করে দিতে হবে কিভাবে তুমি সারাদিনের সময়টাকে ব্যয় করবে। আমি যেটা শিখেছি গত পাঁচ বছরে জাপানের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি সেটা হল সময়কে সঠিক ব্যবহার করা।
প্রত্যেকটা কাজ করার আগে একটু ভেবে দেখা যেমন আগামীকাল আমি কি কাজ করব সেটা আমি যদি আজকে থেকেই ডিসাইড করে থাকি তাহলে কিন্তু আমার প্রত্যেকটা কাজের একটা ফলপ্রসূ একটা সমাধান পাওয়া যায় এবং এভাবেই কিন্তু আমরা উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছতে পারে টার্গেট নিতে হবে তোমাকে যে আমি আগামী পাঁচ বছরে দেখতে চাই।
পারিবারিক বিষয়ে বেশি ব্যস্ত থাকা তাহলে কিন্তু তাঁর গবেষণা হবে না সে গুলোকে ব্যালেন্স করে চলতে হবে যেমন বাজার করা রান্না করা রান্না পারিবারিক বিষয়গুলো দেখাশোনা করা । এগুলো করতে হবে ঠিক আছে কিন্তু তোমাকে গবেষণা করতে হবে আগে।
বাড়ির একজন হাউসওয়াইফ গৃহিণী তার কাজ হলো তোমাকে সাহায্য করা এবং তোমার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সদা সর্বদা অনুকম্পা তোমার সাথে সুর মিলিয়ে তাকে চলতে হবে। কারণ তোমার অনুভূতি তার উন্নতি তোমার অহংকার। এটাকে বুঝতে হবে এজন্য চাকরি করতে হবে এরকম কোন মানে নেই।
কারণ ছেলেমেয়েগুলোকে জলাঞ্জলি দিয়ে চাকরির পিছনে ছোটার প্রয়োজন নাই। টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না আবার টাকা না থাকলেও সুখী হওয়া যায় না এটা সত্য কিন্তু অনেক বেশি টাকার প্রয়োজন নাই। হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নাই।
পারস্পরিক বোঝাপড়া মেলামেশা এবং সন্তানদের ভবিষ্যতের মানুষ করা এগুলো জীবনের লক্ষ্য। প্রতিটা দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় যাতে হাসি আনন্দ উল্লাসে ফেটে যায় এজন্য খেয়াল রাখা দরকার এভাবে আমাদের জীবনটা সুন্দর হয়ে যাবে।
More Stories
ধনী হওয়ার উপায় 2024
গল্পঃ অতৃপ্ত জন্মদিনের শুভেচ্ছা
প্রেজেন্টেশন টিপস আমি যা মেনে চলি