সুস্থ থাকতে করণীয়

সুস্থ থাকতে করণীয়, বেশী করে সবজি খান

Spread the love

সুস্থ থাকতে করণীয়, বেশী করে সবজি খান

পাতার মধ্যে আছে আয়রন ফুলে ভিটামিন সি। নাম তার ফুলকপি।

মিষ্টি কুমড়া, গাজর, সিমে, করলাতে ভিটামিন এ।

কাঁচা পেঁপে বেগুন ঝিঙ্গায় আছে ভিটামিন বি।

চমৎকার ঐ সরষে শাকে এ ভিটামিন প্রচুর থাকে।

মুলা শাকে ভিটামিন সি

লাল শাক ভরা ভিটামিন এ

সি আছে কাঁচা মরিচ শসা আর পটলের মাঝে আছে ভিটামিন বি।

তবে বাধা কপি দেহের মেদ কমাতে সাহায্য করে। বেশি করে বাঁধাকপি খান। যদি পান।

যদি সুস্থ থাকতে চান

ভাইজান তোমরা জান কি? তবে শুনুন গানে গানে।

ফুড পয়েজনিং: কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিরোধ
ফুড পয়েজনিং বা খাদ্যে বিষক্রিয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা দূষিত খাবার খাওয়ার ফলে হয়। এই সমস্যাটি সাধারণত অস্থায়ী হলেও, কখনো কখনো গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

ফুড পয়েজনিং এর কারণ
ফুড পয়েজনিং এর মূল কারণ হল খাবারে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, পরজীবী বা বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদানের উপস্থিতি।

ব্যাকটেরিয়া: স্যালমোনেলা, ই. কোলি, লিস্টেরিয়া মনোসাইটোজিনিস ইত্যাদি ব্যাকটেরিয়া খাদ্যে বিষক্রিয়ার প্রধান কারণ।
ভাইরাস: হেপাটাইটিস A, নোরোভাইরাস ইত্যাদি ভাইরাস খাদ্যের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
পরজীবী: জিয়ার্ডিয়া, টক্সোপ্লাজমা গন্ডিয়ি ইত্যাদি পরজীবী খাদ্যের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে।
বিষাক্ত রাসায়নিক: কিছু কীটনাশক, ধাতু এবং প্রাকৃতিক বিষ খাদ্যে মিশে ফুড পয়েজনিং হতে পারে।

ই-কোলি: একটি বিস্তারিত আলোচনা
ই-কোলি বা এশেরিকিয়া কোলাই একটি গ্রাম-নেগেটিভ, রড আকৃতির ব্যাকটেরিয়া। এটি প্রধানত উষ্ণ রক্তযুক্ত প্রাণীর অন্ত্রে বাস করে এবং সাধারণত নিরীহ। কিন্তু কিছু ধরনের ই-কোলি খুবই ক্ষতিকর এবং গুরুতর খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

ই-কোলি কেন ক্ষতিকর হতে পারে?
কিছু ই-কোলি ব্যাকটেরিয়া শক্তিশালী টক্সিন (বিষ) উৎপন্ন করে। এই টক্সিনগুলি শরীরে প্রবেশ করলে গুরুতর অসুস্থতা, এমনকি মৃত্যুও ঘটাতে পারে।

ই-কোলি সংক্রমণের কারণ
দূষিত খাবার: কাঁচা বা অপর্যাপ্তভাবে রান্না করা গরুর মাংস, দুধ, ফল, সবজি ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে ই-কোলি সংক্রমণ হয়।
দূষিত পানি: দূষিত পানি পান করার ফলেও এই সংক্রমণ হতে পারে।
প্রাণীর সাথে সরাসরি যোগাযোগ: পশুদের মলের সাথে যোগাযোগ করলেও ই-কোলি সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।
ই-কোলি সংক্রমণের লক্ষণ
ই-কোলি সংক্রমণের লক্ষণ সাধারণত খাবার খাওয়ার কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর দেখা দেয়। সাধারণ লক্ষণগুলি হল:

তীব্র পেট ব্যথা
প্রচুর ডায়রিয়া (যা রক্তাক্ত বা পানির মতো হতে পারে)
বমি
জ্বর
শীতলতা
মাথাব্যাথা
ক্লান্তি

Author: Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *