চেঙ্গিস খান: ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর বিজেতার জীবন কাহিনী
১৪-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ; নেপথ্যে মর্মান্তিক ঐতিহাসিক সত্য
মহাত্মা গান্ধী: একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি
মহাত্মা গান্ধী একজন বিশ্বব্যাপী প্রতাপশালী নেতা যার প্রভাব আমাদের সবার জীবনে রয়েছে। তার মহান কর্মযাত্রার মাধ্যমে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছেন এবং সামরিক প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছেন। তাঁর জীবন এবং দর্শন একটি সংঘর্ষ যাত্রার মধ্যে পদিয়ে গেছে। যদিও মতভেদ রয়েছে।
জন্ম ও শিক্ষা
মোহনদাস করমচন্দ গান্ধী ২য় অক্টোবর, ১৮৬৯ সালে ভারতের পোরবী প্রান্তিক প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম করমচন্দ গান্ধী এবং মাতার নাম পুতলিবাই।
আন্দোলন ও আদর্শ
মহাত্মা গান্ধীর জীবনের ছিল- অহিংসা ও সত্য।
স্বতন্ত্রতা সংগ্রাম
মহাত্মা গান্ধীর সবচেয়ে বৃহত্তর কাজ হলো ভারতের স্বাধীনতা লাভ করা। তিনি একটি অভিযান চালায়েছিলেন যার মাধ্যমে স্বাধীন ভারতের স্বপ্ন পূর্ণ হয়েছিল। অভিযানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিষয় ছিল সাত্যাগ্রহ আন্দোলন, যার মাধ্যমে তিনি জনগণের সঙ্গে আলোচনা ও বিচারের মাধ্যমে আন্দোলনকে নিরাপদ ও সম্মানজনক করেছিলেন।
মহাত্মা গান্ধীর প্রভাব
মহাত্মা গান্ধীর কর্মক্ষেত্রে আদর্শ গুলি আমাদের জীবনে প্রভাব ছাড়িয়ে দেয়। তিনি শিক্ষাপ্রদ পরামর্শ দিয়েছিলেন যা আমাদের অন্যান্য আদর্শগুলিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সত্য, অহিংসা, বিনয়, আত্মশাস্ত্র ও সহিষ্ণুতা – এগুলি মহাত্ম গান্ধীর গুণাবলী।
মহাত্মা গান্ধী বিশ্বের একটি অন্যতম সংগঠিত স্বাধীনতা আন্দোলনের মহাপুরুষ ছিলেন। তাঁর অন্যতম দান হলো অহিংসা ও সত্যের মাধ্যমে জীবন প্রতিষ্ঠা করা।
FAQs:
গান্ধীর সন্তান
মহাত্মা গান্ধীর বিয়ের পর তাঁদের একজন পুত্র ও চার কন্যা ছিলেন। তাঁর পুত্রের নাম হলো হরিলাল, এবং তাঁর চারজন কন্যারা ছিলেন মনমোহিনী, লক্ষীবাই, রামাবাই এবং স্নেহলতা। গান্ধীর পরিবার একটি উন্নত ও সুশিক্ষিত পরিবার ছিল।
গান্ধীর স্ত্রীর নাম
মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম ছিলেন কস্তুরবাই। তিনি গান্ধীর পরিবারের মধ্যে একজন গৃহমহিলা ছিলেন এবং পরিবারের মাঝে প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন। কস্তুরবাই মহাত্মা গান্ধীর জীবনে সাহসিকতা ও বিশ্বাসের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন।
গান্ধীর পিতার নাম
মহাত্মা গান্ধীর পিতার নাম ছিলেন করমচন্দ গান্ধী। তিনি একজন উদ্যোক্তা ছিলেন এবং পরিবারের মাধ্যমে তিনি আর্থিক স্থাবরতা নিশ্চিত করেছিলেন। গান্ধীর পিতাকে দেখে তিনি জীবনের প্রাথমিক শিক্ষা, সমাজকর্ম ও আদর্শগুলির মাধ্যমে সমাজকে পরিবর্তন করার প্রতিষ্ঠান করেছিলেন।
গান্ধী কিসের জন্য বিখ্যাত ছিলেন
মহাত্মা গান্ধী বিখ্যাত হন অহিংসা ও সত্যের জন্য। তিনি একজন অহিংসা আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন এবং সত্যের পথে এগিয়ে চলার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিশ্বের অন্যতম মানবিক আদর্শ হিসেবে পরিচিত হন। তাঁর নেতৃত্বে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন শক্তিশালী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন হিসেবে পরিণত হয়েছিল।
গান্ধী কত বছর বয়সে বিয়ে করেন?
মহাত্মা গান্ধী বয়সে ১৩ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন। তিনি ১৮৮৩ সালে কস্টাবা মেডিকেল কলেজে চান্দরববী প্রদেশে গন্ধী পরিবারে বিয়ে করেছিলেন।
গান্ধিজী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
মহাত্মা গান্ধী ১৮৬৯ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ভারতের পৌরাণিক প্রদেশে পোরবন্দর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।