যে কোনো পদার্থ তৈরি হয় প্রোটন ও নিউট্রন এর সমন্বয়ে। যখন কোনো পদার্থের কেন্দ্রে বিদ্যমান প্রোটন সংখ্যা তার বাহিরের ঘুর্ণয়মান ইলেকট্রনের সংখ্যার সমান হয় তাকে মৌল বলে। যেমন গোল্ড Au, লোহা Fe ইত্যাদি। এবং মৌল গুলো ইলেকট্রন এর প্রতি আসক্তি থাকে না যদি না তাপ চাপ প্রয়োগ করে বাধ্য করা হয়। তেমনি পরমাণু হলো সমান সংখক ইলেকট্রন ও প্রোটন বিশিষ্ট পদার্থ তবে তাদের অধিক ইলেকট্রন আসক্তি রয়েছে। একটি মৌল বা Element একা একা নিষ্ক্রিয় ভাবে থাকতে পারে কারণ তাদের ইলেকট্রনের শক্তি স্তর যথেষ্ট সংখক ইলেকট্রন দ্বারা পূর্ণ তার মানে তারা সন্তুষ্ট। কিন্তু পরমাণুতে ইলেকট্রন শক্তি স্তরে যথেষ্ট সংখক ইলেকট্রন থাকে না যাতে তারা সন্তুষ্ট হয়ে নিষ্ক্রিয় হতে পারে। যেমন O অক্সিজেন কে দিয়ে ব্যাখ্যা করা যাক।
O এর ইলেকট্রন শক্তি স্তরে ২>৬ মোট ৮ টি ইলেকট্রন রয়েছে এবং কেন্দ্রে ৮টি প্রোটন রয়েছে। কিন্তু অক্সিজেনের সন্তুষ্ট হয়ে নিষ্ক্রিয় থাকার জন্য তার ইলেকট্রন বিন্যাস ২>৮ হলে উত্তম হতো। তাই তার আরো ২ টি ইলেকট্রন থাকার ইচ্ছা পোষন করে তাই অন্য আরও একটি অক্সিজেন পরমাণুর সাথে মিলে ২ টি ইলেকট্রন তারা ভাগাভাগি করে যথেষ্ট সন্তুষ্ট থাকে তাই O ২ মানে অক্সিজেন অনু সন্তুষ্ট কিন্তু O পরমাণু অসন্তুষ্ট। এবং ইলেকট্রন আসক্তি রয়েছে কিন্তু মৌল র ক্ষেত্রে এমনটা নাই কারণ মৌল গুলো সাধারণত ধাতু হয়ে থাকে এবং এদের পারমাণবিক সংখ্যাও অনেক বেশি তাই ইলেকট্রন গুলো কেন্দ্র থেকে অনেক দূরে তাই ইলেকট্রন আসক্তি কম।
More Stories
Monkey to Human Evolution Facts
Causes of Permian Mass extinction
Japan Scholarship Brochure and the total Guide