জাপানের তোহ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক তার গবেষণাগারে দেখিয়েছেন, আমারা যখন হাঁচি কাশি দেই তখন বড় আকারের ড্রপ্লেত গুলো ১ মিনিটের মধ্যেই মাটিতে পড়ে যায় কিন্তু অতি ক্ষুদ্র আকারের ড্রপ্লেট গুলো (০.১ মাইক্রো মিটার আকারের কম) কোন একটা আবদ্ধ রুমে ২০ মিনিট পর্যন্ত ভেসে থাকে আর আসে পাশের অন্য ব্যাক্তি কে সংক্রমণ করতে পারে।
যে ভাবে করোনা ভাইরাস ছড়ায়।
দুজন ব্যাক্তি কথা বলার সময় অতি ক্ষুদ্র করোনা ভাইরাসের জীবাণু সহ ড্রপ্লেট গুলো উক্ত ব্যাক্তি দের চারপাশে ঘিরে থাকে আর সংক্রমণ করতে পারে।
কোন অফিস বা আবদ্ধ রুমে কোন একজন ব্যাক্তি হাঁচি দিলে গবেষণায় দেখা যায় যে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ০.১ মাইক্রো মিটার আকারের ড্রপ্লেট গুলো ২০-২৫ পর্যন্ত বাতাসে ভেসে থাকছে আর রুমে থাকা সমস্ত ব্যাক্তিদের আক্রমণ করার ঝুঁকি তৈরি করছে।
তাই বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক এখন নিরাপদ নয়। কারণ ব্যাংকের ভিতর আবদ্ধ থাকে আর করোনা ভাইরাস ছড়ানোরে জন্য খুব বেশি ঝুঁকিই পূর্ণ। Find us on Bangladesh Business Directoryইতি মধ্যে আমারা দেখেছি যে ব্যাংকে কর্মরত ব্যাক্তি দের মধ্যে বেশি করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত হচ্ছেন।
কি করনীয়ঃ
ব্যাংকের বা যে কোন অফিস রুম বা বাসা বাড়িতে প্রচুর আলো বাতাস এর চলাচল নিশ্চিত করুন। যাতে কোন অপরিচিত ব্যাক্তির থেকে ছড়ানো করোনা ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে রুমের বাইরে চলে যায়। গ্রামের পরিবেশ এজন্য নিরাপদ। বাইরে যাওয়া বন্ধ করুন। মানুষের সাথে খুব সচেতন ভাবে কথা বলুন।Find us on Bangladesh Business Directory
সরাসরি মুখোমুখি বসে বা দাঁড়িয়ে কার সাথে কথা বলা বন্ধ করুন।
আরও বিস্তারিত জানতে ভিডিও তা দেখুন।
ভিডিও

Please follow and like us:
More Stories
Bhola cyclone; the devasted Natural Disaster in Bangladesh in 1970
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে গুগলের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন
Is asbestos a carcinogenic